কিশোরগঞ্জ (kishoreganj) জেলা বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটক স্থান। এই জেলাটি বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এবং এই কিশোরগঞ্জ জেলা ঢাকা বিভাগের সর্বশেষ জেলা। এই কিশোরগঞ্জ জেলা ঢাকা বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা। তাই কিশোরগঞ্জ ভ্রমণ করার জন্য পর্যটকরা বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতি বছর ভ্রমণের জন্য ছুটে আসে।
কিশোরগঞ্জ জেলা তার অপরূপ সৌন্দর্যের জন্য পর্যটকদের মাঝে খুব জনপ্রিয়। এই কিশোরগঞ্জ তার অপরূপ সৌন্দর্যের জন্য খুব বিখ্যাত । কিশোরগঞ্জ জেলা তার অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য খুব বিখ্যাত। এই জেলা উজান ভাটির মিলিত ধারা এবং নদী হাওর ও মাছে ভরা এই অপরূপ প্রকৃতির কিশোরগঞ্জ জেলা।
এই কিশোরগঞ্জ ভ্রমণ (kishoreganj tourist spot) করার জন্য প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক এই কিশোরগঞ্জ ভ্রমণের (kishoreganj tourist spot) জন্য ছুটে আসেন। এখানকার হাওর এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য। এই জেলাটি ঢাকা বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা যাবোগোলিক আয়তন প্রায় ২,৬৮৯ বর্গ কিলোমিটার
এবং এই কিশোরগঞ্জ জেলার আয়তনের মধ্যে রয়েছে উপজেলা। এবং এই কিশোরগঞ্জ জেলার উত্তরে নেত্রকোন জেলা এবং উত্তর পশ্চিমে ময়মনসিংহ জেলা এবং দক্ষিণে নরসিংদী জেলা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা। এবং পূর্বে রয়েছে সুনামগঞ্জ জেলা ও হবিগঞ্জ জেলা এবং আরো রয়েছে পশ্চিমে ময়মনসিংহ জেলা ও গাজীপুর জেলা।
এবং এই কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের অন্যতম একটি অর্থনৈতিক উৎস । এই কিশোরগঞ্জ জেলায় রয়েছে প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যময় দর্শনীয় স্থান এবং রয়েছে বড় বড় হাওর যা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে স্বাবলম্বী করে। কিশোরগঞ্জ জেলা অপরূপ সৌন্দর্যের পরিপূর্ণ।
এই কিশোরগঞ্জ ভ্রমণ করার জন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হাজার হাজার পর্যটক পূর্তি নিয়ত ছুটে আসেন। এই কিশোরগঞ্জ রয়েছে অপরূপ সৌন্দর্যময় বহু দর্শনীয় স্থান যা পর্যটকরা খুব আনন্দ সহিত উপভোগ করে থাকেন। এখানকার সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য বহু পর্যটক কিশোরগঞ্জ ভ্রমণের জন্য ছুটে আসে।
এই কিশোরগঞ্জ র জেলার কিছু সৌন্দর্যময় দর্শনীয় স্থান যা পর্যটকরা খুব আনন্দ সহিত উপভোগ করে থাকেন সেই স্থানগুলো হল। শেখ সাদী জামে মসজিদ, ইশাখার জঙ্গলবাড়ি দুর্গ, শেখ মাহমুদ শাহ মসজিদ, মিঠা পানির হাওর, নিকলী হাওর, কুতুব শাহ জামিয়া মসজিদ, অষ্টগ্রাম হাওর, এই স্থানগুলো কিশোরগঞ্জ জেলার সৌন্দর্য আরো হাজার গুণ বাড়ি তুলেছে।
এবং পর্যটকরা এই দর্শনীয় স্থানগুলো উপভোগ করার জন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছুটে আসেন। কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটক কেন্দ্র। দেশ-বিদেশ থেকে বহু পর্যটক কিশোরগঞ্জ ভ্রমণ করার জন্য ছুটে আসেন কিশোরগঞ্জের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য।
কিশোরগঞ্জ ভ্রমণ খরচ
কিশোরগঞ্জ বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটক স্থান এবং হাজার হাজার পর্যটক এই কিশোরগঞ্জ ভ্রমণ করার জন্য ছুটে আসেন। এবং এই কিশোরগঞ্জের সৌন্দর্য উপভোগ করেন। মোট কিশোরগঞ্জ ভ্রমণ করার জন্য আপনার খরচ হতে পারে। ৪০০০ থেকে ৫০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
যাতায়াত,থাকা-খাওয়া,ইত্যাদি সব মিলিয়ে আপনার কিশোরগঞ্জ ভ্রমণের খরচ হতে পারে ৪,০০০ থেকে ৫,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এবং যার যার ক্লাস অনুযায়ী ভ্রমণের খরচ বেশি কম হয়ে থাকে। তবে ৪,০০০ থেকে ৫,০০০ হাজার টাকার ভিতরে কিশোরগঞ্জ ভ্রমণ করা যায় এবং কিশোরগঞ্জ জেলা সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। কিশোরগঞ্জ বাংলাদেশের একটি পর্যটক স্থান যা হাওর নদী মারছে পরিপূর্ণ।
কিশোরগঞ্জ কিসের জন্য বিখ্যাত
কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটক স্থান। এই জেলাটি অর্থনৈতিক দিক থেকে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি জেলা। এ জেলাটি তার সৌন্দর্য ও হাওর অঞ্চলের জন্য খুব বিখ্যাত। এই জেলাটি পরিচিতি লাভ করে উজান ভাটির মিলিত ধারা নদীর হাওর মাছ ভরা এ জন্য।
এই কিশোরগঞ্জ জেলা নদীয়া হাওড়া এর জন্য খুব বিখ্যাত । বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হল এই কিশোরগঞ্জ জেলা। কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি বড় অংশ হিসেবে উল্লেখ করা যায়। এই কিশোরগঞ্জ জেলা ঢাকা বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা এবং নদী হাওর অঞ্চলের জন্য এই জেলা খুব বিখ্যাত হয়ে উঠেছে।
কিশোরগঞ্জ এর বিখ্যাত স্থান
এই কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা। যেটি নদী হাওর অঞ্চল হিসেবে খুব জনপ্রিয়। এই কিশোরগঞ্জ জেলার রয়েছে বহু বিখ্যাত স্থান যা কিশোরগঞ্জ জেলাকে আরো অপরূপ সৌন্দর্যময় করে ফুটিয়ে তুলেছে। এই কিশোরগঞ্জ জেলার বিখ্যাত স্থানগুলো দর্শন করার জন্য বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকরা ছুটে আসে।
এই কিশোরগঞ্জ রয়েছে বেশ কিছু বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান যা পর্যটকরা খুব আনন্দ শহীদ উপভোগ করে থাকেন এবং স্থানগুলো ভ্রমণ করার জন্য বিভিন্ন স্থান থেকে বহু পর্যটক ভ্রমণের জন্য কিশোরগঞ্জ জেলায় ছুটে আসে। সেই কিশোরগঞ্জ এর বিখ্যাত স্থানগুলো হল।
শেখ সাদী জামে মসজিদ, ইশাখার জঙ্গলবাড়ি দুর্গ, শেখ মাহমুদ শাহ মসজিদ, মিঠা পানির হাওর, নিকলী হাওর, কুতুব শাহ জামিয়া মসজিদ, অষ্টগ্রাম হাওর, ধলা জমিদার বাড়ি, চামটা ঘাট বন্দর, এগারসিন্দুর দুর্গ, চন্দ্রাবতী মন্দির,ইত্যাদি এই বিখ্যাত স্থানগুলো কিশোরগঞ্জ জেলার অন্যতম একটি আকর্ষণ।
এই বিখ্যাত স্থানগুলো উপভোগ করার জন্য হাজার হাজার পর্যটক বিভিন্ন স্থান থেকে কিশোরগঞ্জ ভ্রমণ করার জন্য ছুটে আসে। এবং এই বিখ্যাত স্থানগুলো উপভোগ করেন।
কিশোরগঞ্জ হাওর এলাকা
কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা হিসেবে বলা যায়। এটি একটি পর্যটক কেন্দ্র এবং তার পাশাপাশি অর্থনৈতিক দিক থেকেও এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা হিসেবে বলা যায়। এই জেলাটি বাংলাদেশে অর্থনীতির ক্ষেত্রে বেশ ভূমিকা রাখে।
এবং কিশোরগঞ্জ জেলা একটি হাওর অঞ্চল। এই কিশোরগঞ্জ জেলা নদী হাওর অঞ্চলের জন্য খুব বিখ্যাত। এই জেলায় রয়েছে বেশ কিছু বিখ্যাত হাওর যা কিশোরগঞ্জ জেলাকে অর্থনৈতিক দিক থেকে স্বাবলম্বী করেছে এবং বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি বড় অংশ হিসেবে ভূমিকা রাখে।
কিশোরগঞ্জের দর্শনীয় স্থান
কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটক কেন্দ্র এবং বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা ।এবং এই কিশোরগঞ্জ জেলা নদী হাওর মারছে ভরা এই জন্য কিশোরগঞ্জ জেলা খুব বিখ্যাত। এই কিশোরগঞ্জ জেলার রয়েছে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান যা পর্যটকদের মূল আকর্ষণ করে থাকে।
এই জেলার অপরূপ সৌন্দর্য হাজার গুণ বাড়িয়ে তুলেছে এখানকার বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান। যা পর্যটকরা খুব আনন্দ শহীদ উপভোগ করে থাকে। এখানকার ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থানগুলো পর্যটকরা ভ্রমণ করার জন্য দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছুটে আসে।
কিশোরগঞ্জের দর্শনীয় স্থানগুলো পর্যটকরা খুব আনন্দ শহীদ উপভোগ করে থাকে। সেই ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলো হল :-
- মিঠা পানির হাওর
- নিকলী হাওর
- শেখ সাদী জামে মসজিদ
- ইশাখার জঙ্গলবাড়ি দুর্গ
- নিকলী জমিদার বাড়ি
- নাজিরদিঘী
- ধলা জমিদার বাড়ি
- দিল্লির আখড়া
- তালজাঙ্গা জমিদার বাড়ি
- জঙ্গলবাড়ি দুর্গ (ঈশা খাঁর দুর্গ)
- ছেত্রা নারায়ণ গোসাইর আখড়া
- চামটা ঘাট বন্দর
- চন্দ্রাবতী মন্দির
- গুরুদয়াল সরকারের বাড়ি
- গুরুই শাহী মসজিদ
- গাংগাটিয়া জমিদার বাড়ী
- কুতুব শাহ মসজিদ
- কুড়িখাই শাহ্ শামসুদ্দিন আওলিয়ার মাজার শরীফ
- কালনা আখড়া
- কবি চন্দ্রাবতীর শিবমন্দির
- ঐতিহাসিক শহীদী মসজিদ
- ঐতিহাসিক বড়হাটী মসজিদ
- এগারসিন্দুর দুর্গ
- ঈশা খাঁ’র দুর্গ
কিশোরগঞ্জ হোটেল প্রাইস
কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটক স্থান । হাজার হাজার পর্যটক এই কিশোরগঞ্জ ভ্রমণের জন্য ছুটে আসে। এবং এখানকার সৌন্দর্য উপভোগ করে। কিশোরগঞ্জে থাকার জন্য আপনারা কিশোরগঞ্জের হোটেল ভাড়া নিতে পারেন। কিশোরগঞ্জ হোটেল ভাড়া হতে পারে ২,০০০ টাকা থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।
এবং এখানে ভিআইপি থেকে নরমাল হোটেল পাওয়া যায়। পর্যটকরা তার নিজস্ব ক্লাস অনুযায়ী হোটেল বুক করতে পারে। নরমাল হোটেল ভাড়া ২,০০০০ হাজার থেকে ৪,০০০ হাজার টাকার পর্যন্ত হোটেল ভাড়া হতে পারে । এবং ভিআইপি হোটেল ৫,০০০ হাজার থেকে ৮.০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত ভাড়া হয়ে থাকে।
কিশোরগঞ্জ যাওয়ার উপায়
কিশোরগঞ্জ বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটক স্থান ।এবং এটি বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা। এই কিশোরগঞ্জ নদী হাওরের জন্য বিখ্যাত । এই কিশোরগঞ্জ ভ্রমণ করার জন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হাজার হাজার পর্যটক ছুটে আসে।
কিশোরগঞ্জ জেলা ভ্রমণ করার জন্য আপনারা বাস এবং ট্রেনের মাধ্যমে খুব সহজে ভ্রমণ করতে পারেন । কিশোরগঞ্জ জেলা ভ্রমণ করার জনপ্রিয় মাধ্যম হল বাস যার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনারা কিশোরগঞ্জ জেলা ভ্রমণ করতে পারেন এবং কিশোরগঞ্জ জেলা সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।
ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জ বাসের টিকিটের মূল্য নিতে পারে ২৫০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকা পর্যন্ত। এসি বাসে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা পর্যন্ত টিকিটের মূল্য নিয়ে থাকে। এবং নন এসি বাসে ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকে। এভাবে আপনারা ঢাকা থেকে খুব সহজে কিশোরগঞ্জ জেলা ভ্রমণ করতে পারেন।
এবং আপনারা ট্রেনের মাধ্যমে ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জ খুব সহজেই যেতে পারেন। ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জ ট্রেনের টিকিটের মূল্য নিতে পারে ২৫ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত। এভাবে আপনারা খুব সহজে ট্রেনের মাধ্যমে কিশোরগঞ্জ ভ্রমণ করতে পারেন।
আমরা আপনাদের সুবিধার্থে কিছু স্থান থেকে কিশোরগঞ্জ যাওয়ার বাস ভাড়া সম্পর্কে আপনাদেরকে বলে দেওয়ার চেষ্টা করব।
ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জ বাস ভাড়া :- এসি বাসে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা মধ্যে টিকিট পেয়ে যাবেন। এবং নন এসি বাসে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা মধ্যে টিকিট পেয়ে যাবেন।
চট্টগ্রাম থেকে কিশোরগঞ্জ বাস সার্ভিস :- এসি বাসে ১০০০ থেকে ১০৫০ টাকা মধ্যে টিকিট পেয়ে যাবেন। এবং নন এসি বাসে ৫৫০ থেকে৬০০ টাকা মধ্যে টিকিট পেয়ে যাবেন।
সিলেট টু কিশোরগঞ্জ বাস সার্ভিস :- এসি বাসে ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা মধ্যে টিকিট পেয়ে যাবেন। এবং নন এসি বাসে ৩৫০ থেকে ৩৫০ টাকা মধ্যে টিকিট পেয়ে যাবেন।
ময়মনসিংহ টু কিশোরগঞ্জ বাস সার্ভিস :- এসি বাসে ৬০০ টাকা মধ্যে টিকিট পেয়ে যাবেন। এবং নন এসি বাসে ৩০০ টাকা মধ্যে টিকিট পেয়ে যাবেন।
আরো পড়ুন : লালবাগ কেল্লা (Lalbagh Fort) – ইতিহাস এবং ভ্রমণের বিস্তারিত।
Leave a Reply