কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত (Kuakata sea Beach) বাংলাদেশের অন্যতম একটি ভ্রমণ স্থান। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত প্রায় ১৮কিলোমিটার দৈর্ঘ্য । এখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকরা ভ্রমণের জন্য আসেন। এটি পর্যটকদের জন্য অন্যতম সৌন্দর্য ময় ভ্রমণ স্থান। দক্ষিণ এশিয়ায় এটিই একমাত্র সমুদ্র সৈকত(Sea Beach)যেখানে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত একই সাথে দেখা যায়।
পর্যটকরা এই দৃশ্য দেখার জন্য নানা দেশ বিদেশ থেকে কুয়াকাটা ভ্রমণের (Kuakata Tour) জন্য আসেন। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পর্যটকদের অন্যতম সৌন্দর্য ময় স্থান। কুয়াকাটার এই অপরূপ সৌন্দর্য মন কেড়ে নেওয়ার মতোন। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত কে পর্যটকরা সাগরকন্যা কুয়াকাটা বলে। সাগর কন্যা কুয়াকাটার অপরূপ সৌন্দর্যের জন্য।
পর্যটকরা প্রতি বছর ছুটির সময় এখানে ভ্রমণের জন্য আসেন। ও সাগর কন্যা কুয়াকাটার সৌন্দর্য উপভোগ করেন। এবং সাগরকন্যা কুয়াকাটার দর্শনীয় স্থান গুলো উপভোগ করেন । তার মধ্যে অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান হলো ঐতিহ্যবাহীক প্রাচীন কুব । যেটি কুয়াকাটা ঐতিহ্যবাহী শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ বিহারের পাশে রয়েছে, ঐতিহ্যবাহী সেই প্রাচীন কুব।
যা পর্যটকদের জন্য অন্যতম দর্শনীয় স্থান। আরো একটি দর্শনীয় স্থান রয়েছে। যেটি রয়েছে কুয়াকাটা থেকে ৮ কি.মি. পূর্বে মিশ্রি পাড়ায়। সেই স্থান হলো বৌদ্ধ মন্দির এটি প্রায় ১৫০বছর পুরনো । যা পর্যটকদের অন্যতম দর্শনীয় স্থান হয়ে উঠেছে । এবং কুয়াকাটা সেমুদ্র সৈকতের আর একটি দর্শনীয় স্থান হলো বাংলাদেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল।
যার দৈর্ঘ্য ৩০,০০০ কিলোমিটার এবং এটি ১ প্রথম সাবমেরিন থেকে ২০.০০০ হাজার কিলোমিটার বড় এবং ৮ গুন বেশি ক্ষমতা সম্পূর্ন। এটিও পর্যটকদের জন্য একটি সৌন্দর্য ময় দর্শনীয় স্থান। কুয়াকাটা ভ্রমণ (Kuakata Tour) করার জন্য দেশ-বিদেশ থেকে বিভিন্ন পর্যটক আসেন।
দেখা জায় যে পর্যটকরা সব থেকে বেশি দুই ঈদে ও রাস মেলাতে সাগরকন্যা কুয়াকাটায় ভ্রমণের জন্য আসেন। সাগরকন্যা কুয়াকাটা প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যে লীলা ভূমি। কুয়াকাটার সেমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য আরো বাড়িয়ে তুলেছে । এখান কার দর্শনীয় স্থানগুলো যা হলো:- কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান, ঝাউ বন, সুটকি পল্লী, শীতল সমুদ্র সৈকত, লেক পার্ক, ব্লু সি বিচ, গঙ্গামতি ইত্যাদি।
এই স্থানগুলো কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতকে সৌন্দর্য আর ফুটিয়ে তুলছে। পর্যটকরা এই স্থানগুলো দর্শন করে। এই স্থানগুলোর সৌন্দর্য উপভোগ করেন । প্রাকৃতিক এই সৌন্দর্য মন কেড়ে নেওয়ার মতন। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত হলো পর্যটকদের ভ্রমণের অন্যতম সৌন্দর্যময় স্থান। এটি বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলায় কলাপাড়ায় অবস্থিত।
আপনারা এই কুয়াকাটা ভ্রমণের (Kuakata Tour)মধ্যেমে অনেক কিছু জানতে পারবেন । এবং এখান কার সুন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। দক্ষিণ এশিয়ায়(in South Asia)এটিই একমাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত একই সাথে দেখা যায়। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে (Kuakata sea Beach) শীতকালে বিভিন্ন ধরনের অতিথি পাখি দেখা যায় ।
এই অপরুপ সুন্দর্য একমত্র সাগর কন্যা কুয়াকাটা আসলেই উপভোগ করা যায়। বাংলাদেশের অন্যতম একটি ভ্রমণ স্থান হলো কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত। এখানে প্রতি বছর বহুপর্যটক ভ্রমণের জন্য আসেন। ও এখান কার প্রাকৃতিক সুন্দর্য উপভোগ করনে।
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত (Kuakata sea Beach is One of the tourist centers of Bangladesh) বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটন কেন্দ্র। এই সমুদ্র সৈকতটির দৈর্ঘ্য ১৮ কি.মি এবং এখানে রয়েছে (Bangladesh’s second submarine cable) বাংলাদেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল ।যার দৈর্ঘ্য ৩০,০০০ কিলোমিটার ।
এটি রয়েছে বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলায় কলাপাড়ার, লতাচাপালী গ্রামেয় অবস্থিত। আরো রয়েছে কুয়াকাটা শুঁটকি পল্লী। এটি একটি কুয়াকাটা সেমুদ্র সৈকতের জন প্রিয় খাবার।কুয়াকাটা ভ্রমণের (Kuakata Tour)জন্য যে পর্যটকরা আসেন। তারা এই শুঁটকি পল্লীর শুঁটকি মাছ নিয়ে জান সাথে করে।
এটি পর্যটকদের জন প্রিয় খাবার। এই শুঁটকি পল্লীটি পর্যটকদের উপর নির্ভরশীল।এবং এখানে রয়েছে ১৫০বছর পুরন বৌদ্ধ মন্দির।যা পর্যটকদের অন্যতম দর্শনীয় স্থান। এই কুযাকাটা সেমুদ্র সৈকত বাংদেশের অন্যতম একটি ভ্রমণ স্থান। এই ভ্রমণ স্থানটি বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলায় কলাপাড়ায় অবস্থিত।
দক্ষিণ এশিয়ায় (in South Asia) এটি একমাত্র সমুদ্র সৈকত জার এক স্থানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উপভোগ করা যায় । এবং এই কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে এসেই সাগরের নানা রূপ বিভিন্ন ঋতুতে উপভোগ করা যায়। এবং এখানে বিভিন্ন প্রকার সামুদ্রিক মাছ পাওয়া যায়।এবং অপরূপ সৌন্দর্যের এই লীলাভূমি কে সাগরকন্যা কুয়াকাটা বলা হয় । এবং এখানে রয়েছে প্রাচীন কালের শতা দিগ কুব বা কুয়া ।
যার এটি এখনো কুয়াকাটায় রয়েছে। এটি কুয়াকাটা (Kuakata) পর্যটকদের অন্যতম দর্শনীয় স্থান। কুয়াকাটা হোক হাউস একটি প্রাচীন রাজবাড়ী। এবং আর রয়েছে সুন্দর একটি সমুদ্র বিচ,এবং বিভিন্ন ঐতিহাসিক এবং সংস্কৃতিক স্থানের জন্য কুয়াকাটা পরিচিত। দক্ষিণ এশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ নগরী এই কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত। এবং কুয়াকাটা এই অপরুপ সুন্দর্য ও ঐতিহাসিক স্থানের জন্য বিখ্যাত।
কুয়াকাটার বিখ্যাত খাবার (Kuakata best famous food) বলতে বোঝায়। সামুদ্রিক মাছ যা হলো, চিংড়ি বোনা, সরিষা ইলিশ, রূপচাঁদা ফ্রাই মাসালা, কোরাল মাছ ফ্রাই, কোরাল মাছের ভর্তা, কাঁকড়া ভূনা, পোয়া মাছ, সামুদ্রিক আইর মাছ, সামুদ্রিক বায়লা, বাকরখানি, নারিকেলের পেটে চিংড়ি, শুটকি, বগুড়ার দই, পড়া বাড়ি চমচম, কুমিল্লার রসমালাই, ইত্যাদি
এগুলো (Kuakata is best famous food) কুয়াকাটার অন্যতম বিখ্যাত খাবার। যা খেয়ে পর্যটকরা আনন্দিত হন এবং তারা এখানকার এই বিখ্যাত খাবার গুলো খুব পছন্দ করেন।এবং এখান কার সামুদ্রিক মাছ সকল পর্যটকদের প্রিয় খাবার।
কুয়াকাটা সেমুদ্র সৈকতের বেস কিছু দর্শনীয় স্থান (Kuakata Sea Beach Base is a few places to visit) যে স্থান গুলো পর্যটকদের খুব জন প্রিয় স্থান বলা হয়ে থাকে। সে গুলো হলো :-
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের হোটেল ভাড়া Kuakata sea Beach Hotel Rentals) সর্বনিম্ন ৮০০ থেকে সর্বোচ্চ ১০,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
আপনারা এখানে বিভিন্ন মানের হোটেল ভাড়া পেয়ে যাবেন। এবং কম খরচে পর্যটকদের জন্য রয়েছে হোটেল ভাড়া।এবং এখানে রয়েছে ভিআইপি (VIP) হোটেল এবং নরমাল (normal) হোটেল রয়েছে। যা ৮০০ থেকে ১০,০০ হাজার টাকার ভিতরে হোটেল ভারা পাওয়া যায়। আমরা কিছু হোটেলের নাম ও ভাড়া সর্ম্পকে আপনাদের সম্মুখে তুলে ধরেছি।
পাঁচতারা আবাসিক হোটেল:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ১,০০০হাজার থেকে ২,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
হোটেল রোজ গার্ডেন:-হোটেল ভাড়া হতে পারে ৭০০ থেকে ১,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
হোটেল এ আর খান:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ১,০০০ হাজার থেকে ১,৫০০ টাকা পর্যন্ত।
হোটেল মুক্তিযোদ্ধাহ সুলতান ইন:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ১,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
সিকদের গেস্ট হাউস:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ১,০০০ থেকে ২,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
হোটেল গ্রাভের ইন ইন্টারন্যাশনাল:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ৬,০০০ হাজার থেকে ৬,৫০০ টাকা পর্যন্ত।
রোজভ্যালি মোটেল ও রিসোট:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ১,৫০০ থেকে ২,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
স্বপ্নরজ্জো পার্ক অ্যান্ড রিসোর্ট:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ১৫০০ থেকে ২,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
হোটেল আমির হামজা:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ১,৫০০ থেকে ২,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
সাউথ বিচ হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট লি:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ৩,৫০০ থেকে ৪,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
হোটেল তাজওয়ার প্যালেস:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ১৫০০ থেকে ২,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
হোটেল শুকতারা:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ১,৫০০ থেকে ২০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
সমুদ্র বাড়ি রিসোর্ট:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ২,০০০ হাজার থেকে ২,৫০০ টাকা পর্যন্ত।
হোটেল রয়েল প্লেস:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ১,৫০০ থেকে ২,০০০হাজার টাকা পর্যন্ত।
হোটেল গুলো সমুদ্র সৈকতের পাশাপাশি রয়েছে।এবং আপনাদের সুবিধার্থে আমরা হোটেলের নাম ও ভাড়া সর্ম্পকে উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি ।
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে (Kuakata sea Beach) আপনারা বিভিন্ন মাধ্যমে আসতে পারবেন। বাস এবং লঞ্চ এই দুটির মাধ্যমে আপনারা খুব সহজে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণের জন্য আসতে পারবেন। এবং ঢাকা থেকে কুয়াকাটায় আপনারা খুব সহজে বাসের মাধ্যমে আসতে পারেন।
এবং ঢাকা থেকে কুয়াকাটা এসি বাসে ১,১০০টাকা এসিতে ৭৫০ টাকা টিকিটের মূল্য নিতে পারে।এবং লঞ্চে ফ্যামিলি কেবিন ভাড়া ৪,০০০হাজার থেকে ৫,০০০ হাজার টাকা হতে পারে নরমাল কেবিন ভাড়া ১,১০০ থেকে ১,৭০০টাকা নিতে পারেেএবং ডেক ভাড়া ২০০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা হতে পারে।
এবং বাংলাদেশের সকল জেলা থেকেই কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে বাস এবং লঞ্চের মাধ্যমে খুব সহজে আসতে পারেন। আপনাদের সুবিধার্থে কিছু স্থান থেকে কুয়াকাটা আসার ভাড়া সর্ম্পকে নিচে বলে দেওয়া হলো:-
ঢাকা টু কুয়াকাটা বাস ভাড়া:- এসি বাসে ১,১০০ টাকা ও নন এসিতে ৭৫০ টাকা টিকিটের মূল নিতে পারে। এবং লঞ্চের ফ্যামিলি কেবিন ভাড়া ৪,০০০হাজার থেকে ৫,০০০ হাজার টাকা হতে পারে নরমাল কেবিন ভাড়া ১,১০০ থেকে ১,৭০০টাকা নিতে পারেেএবং ডেক ভাড়া ২০০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা হতে পারে।
বরিশাল থেকে কুয়াকাটা বাস ভাড়া:- বাসে ৪৫০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকা টিকিটের মূল নিতে পারে।
রাজশাহী থেকে কুয়াকাটা বাস ভাড়া:- বাসে ৯০০থেকে ১,১০০ টাকা টিকিটের মূল নিতে পারে।
খুলনা থেকে কুয়াকাটা বাস ভাড়া:- এসি বাসে ৮০০ টাকা নন এসি ৬০০ টাকা টিকিটের মূল্য নিতে পারে।
যশোর থেকে কুয়াকাটা বাস ভাড়া:- বাসে ৬০০টাকা টিকিটের মূল্য দিতে পারে।
এ ভাবে আপনারা দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কুয়াকাটা ভ্রমণের জন্য খুব সহজে আসতে পারবেন।
Island and Travelএসিলেন্ট এন্ড ট্রাভেল আপনাদের কাছে যে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য ও তার তথ্য তুলে ধরেছে। সেই তথ্যগুলো আমরা বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন স্থান থেকে রিচার্জ করে। আপনাদের কাছে আমরা ভালোটা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
সুনামগঞ্জ (Sunamganj) বাংলাদেশে অন্যতম একটি পর্যটক কেন্দ্র। এখানকার অপরূপ সৌন্দর্য পর্যটকদের বিশেষ আকর্ষণ করে থাকেন।…
সীতাকুণ্ড (Sitakunda) অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক লীলাভূমি ভ্রমণ প্রেমী মানুষদের কাছে এটি একটি জনপ্রিয় ভ্রমণ…
মহাস্থানগড় (Mahasthangarh) বাংলাদেশের অন্যতম একটি ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান, এবং প্রাচীন পুরাকীর্তি। এই মহাস্থানগড় বাংলাদেশের বগুড়া…
শালবন বিহার (Shalbon Bihar) বাংলাদেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থান। এই শালবন বিহার প্রাচীন বৌদ্ধ …
শ্রীমঙ্গল উপজেলা (Sreemangal Upazila) বাংলাদেশের অন্যতম একটি সৌন্দর্যময় স্থান এটি সিলেটে বিভাগের অন্যতম সৌন্দর্য দর্শনীয়…
সিলেট (Sylhet) বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটক কেন্দ্র । এই সিলেট অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পরিপূর্ণ। এই…