সেন্টমার্টিন দ্বীপ (Saint Martin Island) যেটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটক স্থান। এবং সর্ব দক্ষিণের এটি একমাত্র কোরাল বা প্রবাল দ্বীপ। এটি মূল ভূখণ্ড বাংলাদেশে অবস্থিত। এবং প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যের এই দ্বীপটি। যেটি টেকনাফ শহর থেকে ৯ কিলোমিটার দক্ষিনে এবং মায়ানমার উপকূলের ৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
এবং এটি নাফ নদীর মোহনায় অবস্থাত ।এই ছোট দ্বীপটি যা অসামান্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ।এই দ্বীপটির আয়তন ১৭ বর্গ কিলোমিটার। এবং এটি একটি বাংলাদেশের জনপ্রিয় পর্যটক কেন্দ্র(It is a popular tourist center of Bangladesh)। এই সেন্টমার্টিন দ্বীপকে স্থানীয় ভাষায় বলা হয় নারীকেল জিঞ্জিরা।
এই দ্বীপকে নারিকেল জিঞ্জিরা বলার আরেক কারণ এখানে প্রচুর পরিমাণে নারিকেল পাওয়া যায় বলে স্থানীয় ভাষা এই দ্বীপকে নারিকেল জিঞ্জিরা বলা হয়ে থাকে।এই সেন্টমার্টিন ভ্রমণ (Saint MartinTravels) করার জন্য দেশ-বিদেশ থেকে নানা পর্যটকরা এখানে ভ্রমণের জন্য আসেন।
এখানে ডিসেম্বার থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত দেখা যায় যে প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজারের উপরে পর্যটকরা এই সেন্টমার্টিন ভ্রমণের জন্য আসেন।এটি বাংলাদেশের অন্যতম অপরূপ সৌন্দর্যময় প্রাকৃতিক দ্বীপ (One of the most beautiful natural islands of Bangladesh)। যা পর্যটকদের অন্যতম একটি ভ্রমণ স্থান।
এই অসম্ভব সৌন্দর্যের এই দ্বীপটি প্রায় ২৫০ বছর আগে আরব বর্ণিবদের নজরে আসেন। এবং জানা যায় যে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় বাণিজ্যের সময় আরব বর্ণিবরা এই দ্বীপটিতে বিশ্রাম নিতেন। তখন আরব বর্ণিবরা এই দ্বীপটির নাম রাখেন জাজিরা। এবং তার পরে জানা যায় যে ১৮৯০ সালে কিছু মৎস্যজীবী এই দ্বীপে বসতি স্থাপন করেন।
এবং সেই সময় এই দ্বীপটিতে অনেক নারিকেল গাছ ছিল এই নারিকেল গাছ ও জাজিরা শব্দের অপক অংশ মিলিয়ে এই দ্বীপের নাম হয়ে যায় নারিকেল জিঞ্জিরা। এককালে এই দ্বীপটির নাম বিখ্যাত হয়ে ওঠেন সেন্টমার্টিন দ্বীপ (Saint Martin Island) হিসেবে।
এবং এখন জানা যায় যে এই দ্বীপটিতে বসবাস করেন ৫ হাজারেরও বেশি মানুষ। এই দ্বীপটি ছোট হলো এর সৌন্দর্য অপরিসীমা। এবং দেখা যায় যে এই দ্বীপে ছড়িয়ে আছে অসম্ভব সুন্দর সুন্দর প্রবাল। যে কারনে প্রতিবছর হাজার হাজার পর্যটক এই দ্বীপে ভ্রমনের জন্য আসেন। এবং জানা যায় যে এখানে প্রায় ৬৬ প্রজাতির প্রবাল দেখতে পাওয়া যায়।
এবং এখানে সাগরের বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী ও সামুদ্রিক মাছ দেখাতে পাওয়া যায়।যে মাছ গুলো দেখা যায় তা হলো:- টোনা মাছ,সুন্দরী মাছ, রূপচাঁদা মাছ,কোরাল মাছ,বোয়াল মাছ, সুই মাছ, শাপলা পাতা মাছ, পরি মাছ, ইত্যাদি। এবং আরো বিভিন্ন প্রকার মাছ পাওয়া যায়। গবেষকরা মনে করেন এখানে প্রায় ২৪০ প্রজাতির মাছ রয়েছে।
এখানকার বাসিন্দারা সামুদ্রিক মাছ ও পর্যটকদের উপর নির্ভরশীল। এখানকার মানুষ সামুদ্রিক মাছ শুটকি করণ করেন। এবং পর্যটকদের কাছে এই শুটকি মাছ একটি জন্যপ্রীয় খাবার। এবং পর্যটকরা এই দ্বীপটির সৌন্দর্য্য উপভোগ করেন। এবং এখানকার সৌন্দর্য আরো বাড়িয়ে তুলেছেন এখান কার পরিষ্কার নীল পানি যা পর্যটকদের মূল আকর্ষণ করে।
এবং এখান কার সাগরের অপরূপ সৌন্দর্যের শান্ত ঢেউ যা পর্যটকদের মনকে প্রশান্ত এনে দেয়।এবং পর্যটকদের মনোমুগ্ধ করে দেয় এখানকার সৌন্দর্য। এই সেন্টমার্টিন ভ্রমণ স্থানের জন্য খুবই জনপ্রিয়।(This island of Saint Martin is very popular for travel destination.)
এবং এখানে টেকনাফ ও কক্সবাজার থেকে ৭ থেকে ৮টি জাহাজ প্রতিদিন সেন্টমার্টিন দ্বীপে যাওয়া আসা করেন। দ্বীপটিতে যাওয়ার পথে জাহাজ থেকে উপভোগ করা যায় এখানকার সৌন্দর্য। এবং সাগর পথে জাহাজে বসে উপভোগ করা যায় সাগরের দূরে পাহাড়ের অপরুপ সৌন্দর্য।
এবং জাহাজের পাশ ঘিরে উড়ে চলছে অসংখ্য সিগার পাখি ও নীল পানির উপরে সেই পাখির খেলা করছে যা পর্যটকদের মাঝে বারতি আকর্ষণ করে। এবং এই অপরূপ সৌন্দর্যের সেন্টমার্টিন দ্বীপ(Saint Martin Island)যা পর্যটকদের জন্য অন্যতম ভ্রমণ স্থান হয়ে উঠেছে।
এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে পর্যটকরা সেন্টমার্টিন ভ্রমণের (Saint MartinTravels) জন্য আসেন। এখানকার সুন্দর্য ও নৈকত্ত্ব লাভের জন্য। এই অপরূপ সৌন্দর্যের দ্বীপটি ভ্রমণের জন্য প্রতি বছর বহুপর্যটক আসেন এই সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য। এবং এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি ভ্রমণ কেন্দ্র।
সেন্টমার্টিন ভ্রমণ:-
সেন্টমার্টিন দ্বীপটি (Saint Martin Island) তার অপরূপ সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। বাংলাদেশের এটি একমাত্র কোরাল বা প্রবাল দ্বীপ। এই দ্বীপটির সৌন্দর্য ভাষায় বর্ণনা করা যায় না। এই অপরূপ সৌন্দর্যের সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি পর্যটক স্থান। সেন্টমার্টিন ভ্রমণের (Saint MartinTravels) জন্য নানা দেশ থেকে প্রতি বছর এখানে ভিড় করেন বহুপর্যটক।
এবং এই অপরূপ সৌন্দর্য তারা উপভোগ করেন। প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যের এই সেন্টমার্টিন দ্বীপটিতে রয়েছে সারি সারি নারিকেল গাছ। এবং অপরূপ সৌন্দর্যের এই দ্বীপটি কক্সবাজার থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে ১৭ বর্গ কিলোমিটারের এই দ্বীপটি অসম্ভব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ।
সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণ খরচ
সেন্টমার্টিন দ্বীপ (Saint Martin Island) ভ্রমণের খরচ হতে পারে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। আপনাদের ঢাকা থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপে যাতায়াত খরচ ৫,০০০ টাকা এবং আপনাদের হোটেল ভাড়া ৫,০০০ হাজার টাকা। এবং ৫,০০০ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মানের হোটেল পেয়ে যাবেন।
এবং খুব সুন্দর ভাবে সেন্টমার্টিন দ্বীপের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন।এবং আপনাদের টোটাল যাতায়াত খরচ ও হোটেল ভাড়া এবং খাবার সবকিছু মিলিয়ে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা ব্যয় হতে পারে। সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণের জন্য।
সেন্টমার্টিন দ্বীপ কেন বিখ্যাত
সেন্টমার্টিন দ্বীপ (Saint Martin Island) যেটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটন কেন্দ্র (Which is one of the tourist centers of Bangladesh)। এবং এটি সর্ব দক্ষিণের একমাত্র কোরাল বা প্রবাল দ্বীপ যা প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ। এই দ্বীপটিতে রয়েছে দের লাক্ষের ও বেশি নারিকেল গাছ। এবং এই দ্বীপের সৌন্দর্য পর্যটকদের মন কেড়ে নেয়। এবং এখানে প্রায় ৬৬ প্রজাতির প্রবাল ও ২৪০ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ এই দ্বীপে দেখা যায়।
এবং সেন্টমার্টিন দ্বীপ একটি পর্যটন কেন্দ্র। এখানে রয়েছে মৎস্য আহরণ ও খনিজ পদার্থ (কালো সোনা) এবং চুনাপাথর ও নীল পানি এবং সারি সারি নারিকেল গাছ ও প্রভৃতির জন্য সেন্টমার্টিন দ্বীপটি বিখ্যাত।
সেন্টমার্টিন দ্বীপ সর্ম্পকে তথ্য
সেন্টমার্টিন দ্বীপ (Saint Martin Island) যা বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে উত্তর-পূর্ব অংশের বঙ্গোপ সাগরে অবস্থিত।এবং বাংলাদেশের এটি একমাত্র কোরাল বা প্রবাল দ্বীপ। এই সেন্টমার্টিন দ্বীপের জনসংখ্যা প্রায় ১০ হাজারে মত জনসংখ্যা রয়েছে। এবং এই দ্বীপের নাম করণ সর্ম্পকে জানতে পারা যায়।
যে ২৫০ বছর আগে আবর বর্ণিবদের নজরে আসে এই দ্বীপটি এবং আবর বর্ণিবরা এই দ্বীপের নাম রাখেন জাজিরা।এবং পরবরতি কালে জানা যায় যে ১৮৯০ সালে কিছু মৎসজীবি এই দ্বীপে বসতি স্থাপন করেন। এবং জানা যায় যে সেই সময় এই দ্বীপটিতে অনেক নারিকেল গাছ ছিল। তাই এই নারিকেল গাছ ও জাজিরা শব্দের অপক অংশ মিলিয়ে এই দ্বীপের নাম হয়ে যায় নারিকেল জিঞ্জিরা।
এবং আরো জানা যায় যে ব্রিটিশ শাসন আমলে ১৯০০সালে ভূমি জরিপের সময় এই দ্বীপটিকে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়া হয়। এবং দ্বীপটির নাম করণ করেন সেন্টমার্টিন এবং এক কালে নারিকেল জিঞ্জিরা বিখ্যাত হয়ে ওঠে সেন্টমার্টিন নামে। জানা যায় যে সেন্টমার্টিন দ্বীপে এখনো দের লাক্ষ ওর মত নারিকেল গাছ আছে।
সেন্টমার্টিন দ্বীপের দৈর্ঘ্য কত
সেন্টমার্টিন দ্বীপ (Saint Martin Island) বাংলাদেশের অন্যতম একটি ভ্রমণ স্থান (One of the tourist places of Bangladesh)। এই দ্বীপের আয়তন ১৭ বর্গ কিলোমিটার।এবং এই দ্বীপে বসবাস করেন। ৫ হাজারেরও বেশি মানুষ। যারা সামুদ্রিক মাছের ওপর নির্ভরশীল (Those who depend on marine fish)।
এবং এখানে রয়েছে নানারকম সৌন্দর্যময় দর্শনীয় স্থান। যা পর্যটকদের মাঝে খুব জনপ্রিয় ও ভ্রমণ স্থান (travel place)।এই ছোট্ট দ্বীপটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার বঙ্গোপ সাগরের উত্তর-পূর্ব অংশে অবস্থিত।
সেন্টমার্টিন দ্বীপের দর্শনীয় স্থান
সেন্টমার্টিন দ্বীপের এই স্থানগুলো খুব জনপ্রিয় (These places in Saint Martin Island are very popular)। এবং সেন্টমার্টিন ভ্রমণের (saint martin travels) জন্য যে পর্যটকরা আসেন তাদের খুবি প্রিয় এই স্থানগুলো ।
সেন্টমার্টিন দ্বীপকে আরো সৌন্দর্যময় করে ফুটিয়ে তুলেছে এই স্থানগুলো।এবং পর্যটকরা সেন্টমার্টিন ভ্রমণের জন্য আসলে এই স্থানগুলো তারা খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ করেন।এবং এই স্থানগুলো অসম্ভব সুন্দর্যে পরিপূর্ণ। এবং এই স্থানগুলো পর্যটকদের খুবই প্রিয়। সেন্টমার্টিন দ্বীপের দর্শনীয় স্থানগুলো হলো:-
-
- ছিন্ন দ্বীপ – সেন্টমার্টিন দ্বীপ
- ছেড়া দ্বীপ বোট ঘাট
- ছেঁড়া বন
- সেন্টমার্টিন প্রবাল ছেঁড়া দ্বীপ
- ছেঁড়া দ্বীপ – সেন্টমার্টিন প্রবাল দ্বীপ
- গেওয়া বাগান (সেন্টমার্টিন প্রবাল দ্বীপ)
- Agontuk সমুদ্র সৈকত
- দারুচিনি লেক
- পুষ্প কানন বীচ
- সেন্ট মার্টিন পশ্চিম দ্বীপ
- পশ্চিম বিচ
- সেন্টমার্টিন দ্বীপ পশ্চিম সৈকত, বাংলাদেশ
- চাঁদের বুড়ির বীচ
- নারিকেল জিঞ্জিরা প্রবাল দ্বীপ
- সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপ উত্তর সমুদ্র সৈকত
- উত্তর সৈকত
- স্যান্ডি পয়েন্ট বিচ
- স্কুবা ডাইভিং
- জাতীয় পতাকা পয়েন্ট
- সেন্ট মার্টিন দ্বীপ
সেন্টমার্টিন হোটেল ভাড়া
সেন্টমার্টিন দ্বীপের (Saint Martin Island) হোটেল ভাড়া ভিয়াইপি (VIP) হোটেল যার ভাড়া ৬,০০০ থেকে ১০,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এবং নরমাল (normal) হোটেল যার ভাড়া হতে পারে২,০০০ হাজার থেকে ৫,০০০হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। আমরা আপনাদের সুবিধার্থে কিছু হোটেলের নাম ও ভাড়া সম্পর্কে আপনাদের বলে দেওয়ার চেষ্টা করব। হোটেলের নাম ও ভাড়া সম্পর্কে নিচে বলা হলো:-
হোটেল রয়েল বিচ সেন্টমার্টিন দ্বীপ:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ৬,০০০ থেকে ৭,০০০হাজার টাকা পর্যন্ত।
গ্রীনল্যান্ড রিসোর্ট সেন্টমার্ট:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ৬,০০০ থেকে ৮,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
সেন্টমার্টিন রিসোর্ট:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ২,০০০ হাজার থেকে ৪,০০০ টাকা পর্যন্ত।
কোরাল লেগুন রিসোর্ট:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ৪,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।
স্যান্ড ক্যাসেল বিচ রিসোর্ট, সেন্ট মার্টিন দ্বীপ:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ৯,০০০ হাজার থেকে ১০,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
এসকেডি আমার বাড়ী বীচ রিসোর্ট:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ৮,০০০ থেকে ১০,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
বেলা ভিস্তা সেন্টমার্টিন দ্বীপ:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ১২,০০০ হাজার থেকে ১৫,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
সানসেট সেরেনিটি রিসোর্ট, সেন্টমার্টিন দ্বীপ:- হোটেল ভাড়া হতে পারে ১২,০০০ হাজার থেকে ১৩,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজ ভাড়া
টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজের ভাড়া সর্বোচ্চ ১৫০০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ৮৫০ টাকা থেকে ১১০০ টাকা প্রর্যন্ত হতে পারে । পর্যটকরা সেন্টমার্টিন দ্বীপে(Saint Martin Island) যাওয়ার জন্য টেকনাফ থেকে জাহাজে করে সেন্টমার্টিন যেতে হয়।
এবং যেতে সময় লাগে ২ থেকে আড়াই ঘন্টার মত। আমরা আপনাদের সুবিধার্থে কিছু জাহাজের নাম ও ভাড়া সম্পর্কে বলবো।এবং জাহাজ গুলোকয়টায় সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে টেকনাফ থেকে রওনা হয় সকল বিষয়ে নিচে বলে দেওয়া হলো:-
এমভি বারো আউলিয়া:-জাহাজের ভাড়া হতে পারে মেইন ডেক ১৪০০ টাকা এবং ওপেন ডেক ১৬০০ টাকা টিকিটের মূল্য নিতে পারে আপডাউনে।
এম ভি রাজহংস:- জাহাজের ভাড়া হতে পারে মেইন ডেক ১৫০০ টাকা এবং বিজনেস ডেক ১৭০০ টাকা টিকিটের মূল্য নিতে পারে আপ ডাউনে।
এম ভি পারিজাত:- জাহাজের ভাড়া হতে পারে মেইন ডেক ১২০০টাকা এবং ওপেন ডেক ১৫০০ টাকা এবং বিজনেস ক্লাস এর জন্য ১৫০০ টাকা টিকিটের মূল্য হতে পারে আপডাউনে।
কেয়ারী সিন্দাবাদ:- জাহাজের ভাড়া হতে পারে মেইন ডেক ৮৫০ টাকা এবং ওপেন ডেক ১০০০ টাকা এবং ব্রিজ ডেক ১১০০ টাকা টিকিটের মূল্য দিতে পারে আপডাউনে।
সুকান্ত বাবু:-জাহাজের ভাড়া হতে পারে মেইন ডেক ১০০০ টাকা এবং ওপেন ডেক১১০০ টাকা টিকিটের মূল্য হতে পারে আপডাউনে।
টেকনাফ টু সেন্টমার্টিন জাহাজ সময়সূচী:– এই জাহাজ গুলো ডিসেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ৯ টায় টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে এবং বিকেল ৩টায় সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফের উদ্দেশ্যে রওনা হয়।
আরো পড়ুন: কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য
Leave a Reply