সুন্দরবন (Sundarbans) বিশ্বের একমাত্র সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন বা লবণাক্ত বনাঞ্চল। জীব বৈচিত্রের সৌমিত্র সুন্দরবনকে জীব ও উদ্ভিদের জাদুঘর বললেও তা কম বলা হবে। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন এই সুন্দরবন। যা ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি পায় (Which was recognized as a world heritage site by UNESCO in 1997)। এবং এই বনের মোট আয়তন ১০,০০০ হাজার বর্গ কিলোমিটার। যা যৌথভাবে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে রয়েছে। এবং সুন্দরবনের ৩৮% ভারতে এবং বাকি ৬২% বাংলাদেশে। যা বাংলাদেশের অংশের আয়তন ৬০১৭ বর্গ কিলোমিটার। এবং এই সুন্দরবন বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার অংশ নিয়ে গড়ে উঠেছে।এই সুন্দরবন একটি প্রাকৃতিক বিষ্ময়ের নাম। এবং এই সুন্দরবন বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ভ্রমণ স্থান।
সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য বহু পর্যটক আসে।এবং সুন্দরবনের সৌন্দর্য উপভোগ করে। এবং সুন্দরবন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও এডভেঞ্চারের এক রহস্যময় মায়ার খেলা। এবং এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য পর্যটকরা ছুটে আসে এই প্রকৃতির এই স্বর্গরাজে।সুন্দরবন (Sundarbans) একটি অপরূপ ঐতিহাসিক ভ্রমণ স্থান।
এই সুন্দরবনে রয়েছে ১৮৭৪ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে নদী-নালা ও খাল বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল। যা অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ (Which is full of amazing natural beauty)। এই অপরূপ সৌন্দর্যের জন্য সুন্দরবনে হাজার হাজার মানুষ ভ্রমণের উদ্দেশ্যে আসে।এবং এই অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করেন,
অ্যাডভেঞ্চার ব্যাপি মানুষের জন্য সুন্দরবন একটি অন্যতম ভ্রমণ স্থান। এই সুন্দরবনে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার , হরিণ, বন্য শুকর ও বানর। এবং নানা ধরনের পশু পাখি রয়েছে এই সুন্দরবনে। এই সুন্দরবনে ১১৪ টি বাঘ রয়েছে এখন, এবং ১০,০০০ হাজার থেকে ১৫,০০০ হাজার চিত্রা হরিণ রয়েছে। এবং ২০,০০০ হাজারের বেশি বানর আছে।
এবং জানা যায় এখানে রয়েছে ৩৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ এবং ২০৭০ প্রজাতির পাখি এবং আরও রয়েছে ১২০ প্রজাতির মাছ। এবং রয়েছে ৩৫ প্রজাতির সরীসৃপ ও ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী এবং ৮ টি উভচর প্রাণী। যা এই সুন্দরবন ভ্রমনে আসলেই দেখা যায়। এবং সুন্দরী বৃক্ষের নাম অনুসারে এই বনের নাম রাখা হয় সুন্দরবন।
যা এই অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ এই সুন্দরবন।এই অপরূপ সৌন্দর্যের সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য নভেম্বর(November) থেকে ফেব্রুয়ারি (February) মাস পর্যন্ত। পর্যটকদের আনাগোনা বেড়ে থাকে। কারণ সুন্দরবন ভ্রমণরে উপযুক্ত সময় হিসেবে নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত উপযুক্ত সময় হিসেবে বলা যায়।
এই সময়ে নদী ও সমুদ্র শান্ত থাকে তাই এখানকার সৌন্দর্য খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ করা যায়। এবং এই সময়টাতে এখানকার দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরেও দেখা যায়।প্রতি বছর বহু পর্যটন এই সুন্দরবন ভ্রমণের উদ্দেশ্যে এসে থাকে। এবং এখানকার সৌন্দর্য উপভোগ করেন। সুন্দরবনের এই অপরূপ সুন্দর্য প্রতিটি পর্যটকদের মনকে শান্ত করে দেয়।
এখানকার সৌন্দর্য পর্যটকরা খুব উৎসাহ শহীদ নিয়ে থাকে। এবং এখানকার পশু পাখি ও দর্শনীয় স্থানগুলো খুব আনন্দসহ উপভোগ করে থাকে। এবং সুন্দরবন ভ্রমণে (Sundarban Tour) এসে এখানকার দর্শনীয় স্থানগুলো পর্যটকরা ভ্রমণ করে থাকে।এবং পর্যটকদের ভিতরে খুব জনপ্রিয় স্থানগুলো হল:- কছিখালি, কটকা, জামতলা, করমজল, হিরণ পয়েন্ট ও দুবলার চর রাজস্থানগুলোতে পর্যটকরা খুব আনন্দ শহিদ ভ্রমণ করে থাকে।
এবং বনবিভাগ থেকে সুন্দরবনের নির্দিষ্ট কয়েকটি জায়গা ভ্রমণের অনুমতি দেওয়া হয়।যা হল খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা ও বরগুনা দিয়ে। তবে পর্যটকরা ভ্রমন করে থাকেন খুলনা ও বাগেরহাটের মোংলা দিয়ে সব থেকে বেশি পর্যটকরা ভ্রমন করে থাকেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন-জঙ্গল হলো সুন্দরবন (Sundarbans)। এই জঙ্গলের নামকরণ হয় এই জঙ্গলের ‘সুন্দরী’ গাছের নাম থেকে। এবং এই জঙ্গলে রয়েছে হিংস্র প্রাণী রয়েল বেঙ্গল টাইগার, যা দেখা যায় এই সুন্দরবন ভ্রমণে (Sundarban Tour) আসলে। এবং জানা যায় যে বাঘের সন্ধানে দেশ-বিদেশ থেকে বহু পর্যটক এই সুন্দরবন ভ্রমণে আসে।
এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে এই স্থানটি হলো সুন্দরবন (Sundarbans)। এই সুন্দরবনটি অবস্থিত বাংলাদেশ এবং ভারত এই দুই দেশ মিলিয়ে। এই সুন্দরবন বিশ্বের অন্যতম একটি ভ্রমণ স্থান। এবং আর ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগণা জেলায় সুন্দরবনের অবস্থান রয়েছে।
এবং সুন্দরবনের সীমানা দক্ষিনে বঙ্গোপসাগর ও উত্তরে চাষ ঘনত্বের জমি বরাবর এবং পূর্বে বলেশ্বর নদী পর্যন্ত সুন্দরবনের সীমান। এবং ইউনেস্কোর সাইডে এই সুন্দরবন জায়গাটি ‘‘সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান’’ নামে লিপিবদ্ধ করা আছে। এই সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটকরা ভ্রমণের জন্য আসে। এখানকার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য। এবং এই সুন্দরবনের নদীগুলোর মাঝে রয়েছে এক ধরনের নোনা জল ও মিষ্টি জল দুইটি দেখা যায় এই সুন্দরবনে।
সুন্দরবন (Sundarbans) সম্পর্কে কিছু তথ্য সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। যা বঙ্গোপসাগরের উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত। এই সুন্দরবন ১০,০০০ হাজার বর্গ কিলোমিটার যা ভারত ও বাংলাদেশে যৌথভাবে অবস্থিত। এবং সুন্দরবন বাংলাদেশে ৬২% নিয়ে গড়ে উঠেছে যার দৈর্ঘ্য ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার এবং ভারতের মধ্যে রয়েছে বাকি ৩৮%। এবং এই সুন্দরবন ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে ৬ ডিসেম্বর ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি পায়।
এই বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান সুন্দরবন যার নামকরণ করা হয় এই বনের সুন্দরী গাছের নাম অনুসারে। এবং এই সুন্দরবনে রয়েছে হিংস্র পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগার এবং রয়েছে হরিণ এবং এখানে আরো অনেক ধরনের প্রজাতির পশুপাখি রয়েছে। এবং এখানে রয়েছে অনেক দর্শনীয় স্থানসমূহ যা পর্যটকদের মূল আকর্ষণ হয়ে থাকে। এই সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য দেশ-বিদেশ থেকে বহু পর্যটক ছুটে আসে।
সুন্দরবন (Sundarbans) বিখ্যাত এখানকার অপরূপ সৌন্দর্য ও এখানকার পশু পাখির জন্য। এই জঙ্গলে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার এবং অনেক ধরনের পশু পাখি। এবং চিত্রা হরিণ, সাপ, কুমির, ও হিংস্র প্রজাতির অনেক পশু রয়েছে এই সুন্দরবনে। এবং জরিপ অনুসারে জানা যায় এই সুন্দরবনে ১০৫ থেকে ১১৪ টি বাঘ রয়েছে এখন, এবং ১০,০০০ হাজার থেকে ১৫,০০০ হাজার চিত্রা হরিণ রয়েছে।
এবং ২০,০০০ হাজারের বেশি বানর রয়েছে এবং আর জানা জায় যে এখানে ১৯,০০০ থেকে ২২,০০০ বন্য শুকর রয়েছে। এবং এখানে অনেক ধরনের সুন্দর সুন্দর পাখি দেখা যায়। এই সুন্দরবন বিশ্বের একমাত্র ম্যানগ্রোভ বন এই কারণেই সুন্দরবন বিখ্যাত।
সুন্দরবন (Sundarbans) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। যা যৌথভাবে ভারত ও বাংলাদেশে অবস্থিত। এই সুন্দরবনের আয়তন ১০,০০০ হাজার বর্গ কিলোমিটার। যার ৬২% বাংলাদেশের অবস্থিত। এই সুন্দরবন শিবসা নদীর তীরে অবস্থিত। এই নদীটি সুন্দরবনের অন্যতম প্রধান নদী। যা সুন্দরবনের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মোহনার কুঙ্গা হয়ে বঙ্গোপসাগরে প্রবাহিত হয়।
সুন্দরবন বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার অংশ নিয়ে বাংলাদেশের এই সুন্দরবন। এবং ভারতের সুন্দরবন পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ও ২৪ পরগণা জেলা এবং উত্তর ২৪ পরগণা জেলা নিয়ে অবস্থিত। ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো কর্তৃক সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি দেন। এই সুন্দরবন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পরিপূর্ণ এবং অপরূপ মায়ার একরাজ্য।
সুন্দরবন (Sundarbans) পৃথিবীর অন্যতম একটি ভ্রমণ স্থান। এবং সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এই সুন্দরবনে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটক ভ্রমণের জন্য আসেন (Tourists from different parts of the world come to visit this Sundarbans)। এই সুন্দরবন বাংলাদেশের অন্যতম একটি মায়াবী সৌন্দর্যময় স্থান। যাও ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃতি পায়। এই সুন্দরবন বাংলাদেশের খুলনা বিভাগে অবস্থিত। এবং ভারতে ২৪ পরগণা জেলায় অবস্থিত।
সুন্দরবন (Sundarbans) একটি বাংলাদেশের পর্যটক কেন্দ্র। যেটি ভারতে ও বাংলাদেশে যৌথভাবে অবস্থিত এটি একটি পর্যটক কেন্দ্র। এই সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য মানুষ লঞ্চের মাধ্যমে ভ্রমণ করে থাকে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ পর্যটক দফতর জাহাজের খুব সুন্দর ভ্রমণের আয়োজন করেছে।
যার মাধ্যমে পর্যটকরা আনন্দিত শহিদ সুন্দরবন ভ্রমণ (sundarban tour) করে থাকে। সুন্দরবন ভ্রমণের এক নতুন এডভেঞ্চার এই ভ্রমন জাহাজ যার মাধ্যমে পর্যটকরা খুব সুন্দরভাবে সুন্দরবন ভ্রমণ করে থাকে। সুন্দরবন একটি প্রাকৃতিক মায়াবী রাজ্য যার অপরূপ সৌন্দর্য্য পর্যটকদের মন কেড়ে নেয়।
সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দর্য পর্যটকদের মন শান্ত করে দেয়। এখানকার কিছু কিছু দর্শনীয় স্থান পর্যটকদের মাঝে খুব জনপ্রিয়। যা পর্যটকরা খুব আনন্দ শহীদ ভ্রমণ করে থাকে। এখানকার পর্যটকদের জনপ্রিয় কিছু দর্শনীয় স্থান যা হলো:-
সুন্দরবনের এই দর্শনীয় স্থানগুলো পর্যটকদের মাঝে খুব জনপ্রিয়। পর্যটকরা এই স্থানগুলো আনন্দ শহীদ ভ্রমণ করে থাকে। এই দর্শনীয় স্থানগুলো সুন্দরবনকে আরো অপরূপ সৌন্দর্যময় করে ফুটিয়ে তুলেছে। যা পর্যটকরা উপভোগ করার জন্য দেশ-বিদেশ থেকে ছুটে আসে।
ঢাকা থেকে সুন্দরবন আসার জন্য বিভিন্ন মাধ্যমে রয়েছে তার মধ্যে জনপ্রিয় ৩টি মাধ্যম হলো বাস ও ট্রেন এবং লঞ্চ এই ৩টির মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই ঢাকা থেকে সুন্দরবন আসতে পারবেন। আপনাদের ঢাকা থেকে সুন্দরবন আসতে ট্রেন ও বাস এবং লঞ্চের টিকিটের মূল্য কত টাকা হতে পারে তা আমরা আপনাদের বলে দেওয়ার চেষ্টা করবো। কিভাবে আসবেন কত টাকা টিকিটের মূল্য নিতে পারে তা নিচে বলে দেয়া হলো:-
ঢাকা থেকে খুলনা বাস ভাড়া :- ঢাকা থেকে খুলনা নন এসিতে ৫৫০ টাকা থেকে ৭০০ টাকা টিকিটের মূল্য নিতে পারে এবং এসি বাসে ৭০০ থেকে ১,৪০০ টাকা পর্যন্ত টিকিটের মূল্য নিতে পারে।
ঢাকা থেকে খুলনা লঞ্চ ভাড়া :- ঢাকা থেকে খুলনা লঞ্চের ডেকের টিকিটের মূল্য ৩১০ টাকা নিতে পারে। এবং কেবিনের টিকিটের মূল্য ২,০০০ হাজার টাকা থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত নিতে পারে। ট্রেন ঢাকা থেকে সকালে সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। আর চিত্র এক্সপ্রেস সন্ধ্যায় ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় যার টিকিটের মূল্য ৫০৫ টাকা থেকে ১৭৩১ টাকা পর্যন্ত নিতে পারে ক্লাস অনুযায়ী।
সুন্দরবন হোটেল ভাড়া সর্বনিম্ন ১০০০ থেকে ২,০০০ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ মানের হোটেল ভাড়া ৫,০০০ হাজার থেকে ৮,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত হোটেল ভাড়া হয়ে থাকে। আপনাদের সুবিধার্থে আমরা কিছু হোটেলের নাম ও ভাড়া সম্পর্কে তুলে ধরার চেষ্টা করবো। এবং হোটেলের নাম ও ভাড়া সম্পর্কে নিচে তুলে ধরা হলো:-
হোটেল ডিএস প্যালেস:- হোটেলের ভাড়া ১,০০০ থেকে ২,০০০ টাকা।
হোটেল গ্রিন সিটি ইন্টারন্যাশনাল:- হোটেলের ভাড়া ১,০০০ থেকে ২,০০০ টাকা।
হোটেল সিটিজেন:- হোটেলের ভাড়া ১,০০০ থেকে ২,০০০ টাকা।
হোটেল গোল্ডেন স্টার:- হোটেলের ভাড়া ৮০০ থেকে ১,৫০০ টাকা।
হোটেল গোল্ডেন সিটি ইন্টি:- হোটেলের ভাড়া ১,০০০ থেকে ২,০০০ টাকা।
রোজ গার্ডেন গেস্ট হাউস, খুলনা:- হোটেলের ভাড়া ১,৫০০ থেকে ২,৫০০ টাকা।
বনলতা ইকো কটেজ:- হোটেলের ভাড়া ১,৫০০ থেকে ২,৫০০ টাকা ।
বনবাস ইকো ভিলেজ:- হোটেলের ভাড়া ২,০০০ থেকে ৩,০০০ টাকা।
ইরাবতি ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার লিমিটেড:- হোটেলের ভাড়া ১,৫০০ থেকে ২,৫০০ টাকা।
হোটেল পশুর:-হোটেলের ভাড়া ২,৫০০ থেকে ৩,৫০০ টাকা।
সুন্দরবন ওয়েলকাম হোমস্টে:- হোটেলের ভাড়া ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা।
টাইগার গার্ডেন ইন্টারন্যাশনাল হোটেল, খুলনা:- হোটেলের ভাড়া ৩,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকা ।
দি গ্রান্ড প্লাসিড:- হোটেলের ভাড়া ৩,০০০ থেকে ৪,০০০ টাকা।
আরো পড়ুন : বান্দরবান ভ্রমণ
সুনামগঞ্জ (Sunamganj) বাংলাদেশে অন্যতম একটি পর্যটক কেন্দ্র। এখানকার অপরূপ সৌন্দর্য পর্যটকদের বিশেষ আকর্ষণ করে থাকেন।…
সীতাকুণ্ড (Sitakunda) অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক লীলাভূমি ভ্রমণ প্রেমী মানুষদের কাছে এটি একটি জনপ্রিয় ভ্রমণ…
মহাস্থানগড় (Mahasthangarh) বাংলাদেশের অন্যতম একটি ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান, এবং প্রাচীন পুরাকীর্তি। এই মহাস্থানগড় বাংলাদেশের বগুড়া…
শালবন বিহার (Shalbon Bihar) বাংলাদেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থান। এই শালবন বিহার প্রাচীন বৌদ্ধ …
শ্রীমঙ্গল উপজেলা (Sreemangal Upazila) বাংলাদেশের অন্যতম একটি সৌন্দর্যময় স্থান এটি সিলেটে বিভাগের অন্যতম সৌন্দর্য দর্শনীয়…
সিলেট (Sylhet) বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটক কেন্দ্র । এই সিলেট অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পরিপূর্ণ। এই…