বান্দরবান ভ্রমণ (Bandarban Tour) – খরচ,যাতায়াত,সুন্দর্য্য এবংভিন্ন তথ্য নিয়ে বিস্তারিত।

বান্দরবান(Bandarban)বাংলাদেশেরে অন্যতম একটি সৌন্দর্যময় ভ্রমণ স্থান। প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যের রূপবৈচিত্রের পরিপূর্ণ এই পাহাড়ি কন্যার নাম হল বান্দরবান। এবং পাহাড়ের অপরূপ সুন্দর্য এবং মেঘের অপরূপ সৌন্দর্যের মায়াবী চেহারা এই বান্দরবান আসলে উপভোগ করা যায়ে।এবং পাহাড়ের অপরূপ সুন্দর্য যা পর্যটকদের মনকে মুগ্ধ করে থাকে।

এবং বান্দরবান অপরূপ সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ(And Bandarban is full of amazing beauty)। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সৃষ্টির অপরূপ সৌন্দর্য ময় স্থান হলো বান্দরবান। এবং বান্দরবান ভ্রমণ করার জন্য দেশ-বিদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ পর্যটক এই রূপবৈচিত্রের পরিপূর্ণ পাহাড়ি কন্যা বান্দরবানের সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য আসেন।

এবং বান্দরবান বাংলাদেশের অন্যতম দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক ভ্রমণ স্থান(And Bandarban is one of the most scenic and historical travel destinations in Bangladesh) বান্দরবান ভ্রমণ করার জন্য বাংলাদেশের প্রতি টা জেলা থেকে পর্যটকরা এখানকার প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য আসেন।

বান্দরবানের সুন্দর্য পর্যটকদের মনকে মুগ্ধ করে দেয়। মেঘলা আকাশ ও এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যা প্রতিটি ভ্রমণ ব্যাপী মানুষকে ব্যাকুল করে দেয়। এক কথায় বলা যায় যে প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্য একমাত্র বান্দরবান ভ্রমণ (Bandarban Tour) করতে আসলেই উপভোগ করা সম্ভব।এবং এখানে রয়েছে বেশ পরিচিত দর্শনীয় স্থান।

যা হলো চিম্বুক, মিলনছরি, নীলগিরি নীলাচল,স্বর্ণ মন্দির, জাদিপাই, থানচি, মেঘলা পয়েন্ট, হাতিভাঙ্গা ঝর্না, ইত্যাদি এই স্থানগুলো বান্দরবান কে আরো সৌন্দর্য করে ফুটিয়ে তুলেছে।যে কারণে দেখা যায় প্রতি বছর পর্যটকদের আনাগোনা বেড়েই চলছে। এবং পর্যটকরা এই দর্শনীয় স্থানগুলো খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ করে থাকে।

বান্দরবান কে আরো সুন্দর করে তুলেছে এই মায়াবী ঐতিহাসিক ও দার্শনিক স্থানগুলো। যা পর্যটকদের মাঝে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এখানকার সুন্দর্য উপভোগ করার জন্য পর্যটকরা বিভিন্ন স্থান থেকে ছুটে আসে। বান্দরবান একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পরিপূর্ণ ভ্রমণ স্থান। এবং আরো রয়েছে এখানে অনেক দর্শনীয় স্থান।

যা বান্দরবানকে আরো অনেকটা অপরূপ সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ করে তুলেছে। এবং সেই অপরূপ সৌন্দর্যময় স্থানগুলো বান্দরবান কে আরো মায়াবী ও সৌন্দর্যময় করে তুলছে। এবং অ্যাডভেঞ্চার ও ভ্রমণ ব্যাপী মানুষদের জন্য এই বান্দরবান খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে। এবং বান্দরবন ভ্রমণে(Travel to Bandarban) আসলে উপভোগ করা যায় সৃষ্টির অপরূপ সুন্দর্য।

এবং এখানে মেঘলা আকাশ ও পাহাড়ের আঁকাবাঁকা উঁচু নিচু মায়াবী পাহাড় পর্বতের সুন্দর বৈচিত্র খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ করা যায়ে।এবং বাংলাদেশের এটি একমাত্র ভ্রমণ স্থান।যেখানে বসে মেঘের অপরূপ সৌন্দর্য ও পাহাড়ের মায়াবী বৈচিত্র খুব কাছ থেকে উপভোগ করা যায়(Where you can sit and enjoy the beauty of the clouds and the magical variety of the mountains)।

এখানে পর্যটকরা আসেন অ্যাডভেঞ্চারের জন্য আবার কেউ আসে সৃষ্টির এই অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য। এবং পর্যটকরা বান্দরবান ভ্রমণ (Bandarban Tour) করার জন্য শীতকালীন সময় কে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। কারণ এই সময়টাতে বান্দরবান আরো অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরে ওঠে।

তাই বান্দরবান ভ্রমণ করার জন্য উপযুক্ত সময় শীতকাল। এই সময়টাতে আবহাওয়া খুব সুন্দর ভাবে বিচরণ করে। এবং এই সময়টাতে বান্দরবান ভ্রমণের জন্য আসলে এখানকার সৌন্দর্য আরো সুন্দর ভাবে উপভোগ করা যায়। এবং শীতকালীন সময়ে পরিবেশ বিশেষ করে আরো সুন্দর হয়ে ওঠে।

তাই পর্যটকরা এই শীতকালীন সময়ে বান্দরবান ভ্রমণের (Bandarban Tour) জন্য আসেন। বান্দরবানটি পর্যটকদের জন্য খুব জনপ্রিয় স্থান। এবং বাংলাদেশের অন্যতম একটি ভ্রমণ স্থান। প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ এই বান্দরবান ভ্রমণের জন্য আসেন।এবং এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটক কেন্দ্র।

বান্দরবান ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা

বান্দরবান উপজেলা পর্যটকদের জন্য অন্যতম একটি ভ্রমণ স্থান (Bandarban Upazila is one of the travel destinations for tourists)। বান্দরবান পর্যটকরা ভ্রমণে আসেন ও এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করেন।এবং দেশ-বিদেশ থেকে বহুপর্যটক বান্দরবান ভ্রমণের (Bandarban Tour) জন্য আসেন।

বান্দরবান একটি ভ্রমণ কেন্দ্র (Bandarban is a tourist the center)। এবং দেখা যায় যে মাঝে মাঝে এখানে কিছু নিষেধাজ্ঞা দিয়ে থাকে প্রশাসনিক ভাবে।যা পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য প্রশাসন নিষেধাজ্ঞা দিয়ে থাকেন। এবং বান্দরবন ভ্রমণের জন্য আসলে প্রশাসনের কাছে পর্যটকদের এনআইডি কার্ডের (NID card) ফটোকপি জমা দিতে হয়।

এবং পর্যটকদের সাথে ভ্রমণ গাইড পাঠানো হয় যা পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য করা হয়ে থাকে। এবং বান্দরবানে মাঝে মাঝে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়ে থাকে। জানা যায় যে আবহাওয়ার কারণে ও নানা সমস্যার কারণে বান্দরবানের কিছু কিছু স্থানে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়ে থাকে। পর্যটকদের সুবিধার জন্য প্রশাসনিক ভাবে এই নিষেধাজ্ঞাগুলো জারি হয়ে থাকে।

বান্দরবান বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটক স্থান। এখানে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকরা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে বান্দরবান আসেন।এবং আপনারা বান্দরবান ভ্রমণের জন্য আসলে নিশ্চয়ই সাথে করে এনআইডি কার্ড (NID card) নিয়ে আসবেন। এটি আপনাদের এখানকার ভ্রমণ ক্যাম্পে এবং প্রশাসনের কাছে জমা দিতে হবে। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য প্রশাসন আপনাদের এনআইডি কার্ডের ফটোকপি ও যাবতীয় পরিচয় নিয়ে থাকেন।

বান্দরবান ভ্রমণ খরচ

বান্দরবান ভ্রমণের জন্য কত টাকা খরচ হতে পারে। এবং বান্দরবান ভ্রমণের জন্য আনুমানিক ৮,০০০ থেকে ১০,০০০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে একদিনের জন্য। ঢাকা থেকে যাওয়া আসার বাস ভাড়া ৩০০০ থেকে ৩৫০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এবং হোটেল ভাড়া ১০০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

এবং খাবার খরচ ২০০০ টাকা। এবং পর্যটক স্থানগুলো ঘুরে দেখার জন্য আপনার আরো খরচ হতে পারে ২৫০০ থেকে ৩,০০০ হাজার টাকা। এভাবে আপনার মোট খরচ হতে পারে ৮,০০০ থেকে ১০,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এবং বান্দরবান বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় ভ্রমণ স্থান(And Bandarban is a traditional and scenic travel destination of Bangladesh)। এবং প্রতি বছর ছুটির সময় বহুপর্যটক বান্দরবান ভ্রমণের জন্য আসে। এখানকার অপরুপ সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য

বান্দরবান সম্পর্কে কিছু তথ্য

বান্দরবান সম্পর্কে কিছু তথ্য বান্দরবান জেলা বাংলাদেশের অন্যতম একটি ভ্রমণ স্থান। এবং বান্দরবান জেলাটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮১ সালে। এবং বান্দরবান জেলার আয়তন ৪,৪৭৯ বর্গ কিলোমিটার। এই জেলাটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যের একটি পর্যটক কেন্দ্র।

এই অপরূপ সৌন্দর্যের বান্দরবান জেলায় জনসংখ্যা রয়েছে ৪,০৪,০৯৩জন। এবং এখানে রয়েছে ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান। যা হলো দেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং,যা বিজয় বা মাদক মুজাল নামেও পরিচিত। এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডং‌, বাংলার দার্জিলিং খ্যাত চিম্বুক পাহাড় এবং নীলগিরি, সর্পিল পাহাড়ি নদী শাখা,মেঘলা ইত্যাদি।

যা ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান। এবং আরো রয়েছে বান্দরবান জেলার বিশিষ্ট বিখ্যাত ব্যক্তি যা হলো:- কোয়ার্সা অং মারমা ও থোয়াই মারমা এবং ডা. সানু মারমা, এবং  মংস প্রা, ডক্টর মাং উসা, বীর বাহাদুর উশৈ সিং, ইত্যাদি,এরাই বান্দরবান উপজেলার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। এই বান্দরবান জিলাটি একটি পর্যটক কেন্দ্র (This Bandarban district is a tourist the center)। যেটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের বান্দরবান জেলা অবস্থিত।

বান্দরবান কিসের জন্য বিখ্যাত

বান্দরবান প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যের জন্য বেশ পরিচিত (Bandarban is well known for its natural beauty)। এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি ভ্রমণ স্থান। এখানে পাহাড়, নদী, ঝর্না, এবং মেঘের অপরূপ নিদর্শন রয়েছে। যা পর্যটকদের মাঝে অন্যতম সৌন্দর্য ময় স্থান।

এখানে রয়েছে নীলগিরি যেটি সমুদ্র থেকে ৬০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত, যা বাংলাদেশের একটি পর্যটক কেন্দ্র, এবং নীলগিরিকে তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত। এবং বান্দরবান পর্যটকদের জন্য অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। এবং বান্দরবান সমৃদ্ধ ও ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান এবং সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত।

বান্দরবানের বিখ্যাত খাবার

বান্দরবান বাংলাদেশের অন্যতম একটি ভ্রমণ স্থান। এখানে দেশ-বিদেশ থেকে বহু পর্যটক এখানকার মনোরম দৃশ্য উপভোগ করার জন্য আসেন। এবং ভ্রমণ ও অ্যাডভেঞ্চার ব্যাপী মানুষরা এই বান্দরবান ভ্রমণের (bandarban tour) জন্য আসেন। এখানকার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করেন।

বান্দরবানের অন্যতম ও বিখ্যাত খাবার মুন্ডি যা প্রচলিত পার্বত্য বান্দরবানের খাবার। মুন্ডি এটি মারমাদের ঐতিহ্যবাহীক খাবার। যা পর্যটকদেরই মাঝে ও খুব প্রিয় খাবার হয়ে ওঠেছে এই মুন্ডি।

এই খাবারটি পর্যটকদের মূল আকর্ষণ এটি বান্দরবানের বিখ্যাত খাবার। বান্দরবানের আরো অনেক অনেক বিখ্যাত খাবার রয়েছে যা হলো:- বাঁশকুড়ল, হনাসুলো,লইট্যা ফ্রাই,মটর সলোদ,তারাগ্রাইপি, মাশরুম বাজি, কলার মোসরা বাজি, মুন্ডি ইত্যাদি‌। এগুলো বান্দরবানের বিখ্যাত খাবার হিসাবে পরিচিত।

বান্দরবানের দর্শনীয় স্থান

বান্দরবান বাংলাদেশের অন্যতম দর্শনীয় ভ্রমণ স্থান। বান্দরবানের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক এবং প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যের জন্য বান্দরবান বিখ্যাত। বান্দরবনের সৌন্দর্য আরো বাড়িয়ে তুলেছে। এখানকার কিছু দর্শনীয় স্থান যেগুলো বান্দরবানকে বিশ্বের কাছে ফুটে তুলেছে। বান্দরবানের অন্যতম ও সৌন্দর্য ময় দর্শনীয় স্থানগুলো হলো:-

1. নীলাচল
2. তিন্দু
3. মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স
4. সাঙ্গু নদী ভিউ পয়েন্ট
5. শৈলপ্রপাত ঝর্ণা
6. স্বর্ণ মন্দির
7. নীলগিরি
8. বগালেক
9. বান্দরবান শিশু পার্ক
10. নাফাখুম
11. কেওক্রাডং
12. চিম্বুক পাহাড়
13. জাদিপাই জলপ্রপাত
14. বাঁশখালী ইকো পার্ক
15. ন্যাচারাল পার্ক লেক
16. বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম
17. নিল দিগন্ত-দামতুয়া ঝর্ণা
18. ক্রিসতং পাহাড়
19. ডিম পাহাড়

এই দর্শনীয় স্থানগুলো বান্দরবানকে আরো অপরূপ সৌন্দর্য করে তুলেছে। বান্দরবান একটি বাংলাদেশের পর্যটক স্থান।

বান্দরবানের হোটেল ভাড়া

বান্দরবান ভ্রমণের (bandarban tour) জন্য বহু পর্যটক এসে থাকে। বান্দরবান একটি পর্যটক কেন্দ্র। যেখানে পর্যটকরা ভ্রমণের জন্য যেয়ে থাকে। বান্দরবানের হোটেল খরচ কত টাকা হতে পারে। এবং কোন হোটেলে কত টাকা নিতে পারে। তা নিয়ে আমরা আপনাদের কিছু হোটেলের নাম ও ভাড়া সম্পর্কে বলে দেওয়ার চেষ্টা করবো। হোটেলের নাম ও ভাড়া সম্পর্কে নিচে উল্লেখ করে দেয়া হলো:-

বান্দরবান হোটেল হিল ভিউ:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ৩,০০০ হাজার থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

হোটেল নীলাদ্রি বান্দরবান:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ২,০০০ থেকে ৩,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

হিল ক্রাউন হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ১,৮০০ থেকে ২,৫০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

হলিডে ইন রিসোর্ট বান্দরবান:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ৩,৫০০থেকে ৪,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

হোটেল গার্ডেন সিটি:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ৩,০০০ থেকে ৩,৫০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

মেঘবাড়ী রিসোর্ট:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ৩,৫০০ থেকে ৪,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

বনো নিবাশ হিল রিসোর্ট:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ৩,৫০০ থেকে ৪,৫০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

ইকোসেন্স রিসোর্ট | নীলাচল, বান্দারবন:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ৫,০০০ থেকে ৬,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

ফানুষ রিসোর্ট বান্দরবান:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ৫,০০০ থেকে ৫,৫০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

হিল প্যালেস রিসোর্ট:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ২,০০০ থেকে ৩০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

হোটেল গার্ডেন সিটি:- হোটেলের ভাড়া হতে পারে ১,৫০০ থেকে ২,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

বান্দরবান বাস ভাড়া

বান্দরবান ভ্রমণের (bandarban tour) জন্য আপনারা বাসের মাধ্যমে খুব সহজে আসতে পারেন। আপনাদের ঢাকা থেকে বান্দরবান আসতে টিকিটের মূল্য দিতে হতে পারে, ১,০০০ হাজার থেকে ১,৬০০ টাকা দিতে হতে পারে। আপনারা বাংলাদেশের যে কোন স্থান থেকে খুব সহজে বাসের মাধ্যেমে বান্দরবান ভ্রমণে আসতে পারবেন। আমরা আপনাদের সুবিধার্থে কিছু স্থানের বাস ভাড়া সম্পর্কে বলার চেষ্টা করবো। বাসের টিকিটের মূল্য কত টাকা হতে পারে তা নিচে বলে দেওয়া হলো:-

ঢাকা থেকে বান্দরবান বাস ভাড়া:- এসি বাসে১,৬০০ থেকে ১,৮০০টাকা টিকিটের মূল্য নিতে পারে। এবং নন এসি ৯৫০ টাকা ১,০০০ টাকা টিকিটের মূল নিতে পারে।

চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান বাস ভাড়া:- বাসে ২২০টাকা টিকিটের মূল্য নিতে পারে।

খুলনা থেকে বান্দরবান বাস ভাড়া:- এসি বাসে১,৮০০ থেকে ২,০০০টাকা টিকিটের মূল্য নিতে পারে। এবং নন এসি ১,৩৫০ টাকা ১,৪০০ টাকা টিকিটের মূল নিতে পারে।

এ ভাবে আপনারা দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বান্দরবান ভ্রমণের জন্য খুব সহজে আসতে পারবেন

আরো পড়ুন:-সেন্টমার্টিন ভ্রমণ